১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিট করেছেন জজ মিয়া

২০০৫ সালের ২৬ জুন আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিতে জজ মিয়া বলেন, টাকার বিনিময়ে তিনি গ্রেনেড হামলায় অংশ নিয়েছিলেন। পরে জজ মিয়া দাবি করেন, গ্রেনেড হামলায় জড়িত থাকার বিষয়ে তাকে ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে।