Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
    • ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
November 30, 2023

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
    • ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, NOVEMBER 30, 2023
উন্নয়নশীল দেশের রিজার্ভ যুদ্ধকালীন সময়ে ৩৭৯ বিলিয়ন ডলার কমেছে  

আন্তর্জাতিক

শ্রীনিবাসন শিভাবালান, কার্ল লেস্টার এম ইয়াপ, রুথ কার্সন; ব্লুমবার্গ
23 August, 2022, 06:20 pm
Last modified: 23 August, 2022, 06:39 pm

Related News

  • এডওয়ার্ড সাঈদ: ‘দ্য ফলস প্রফেট অব ফিলিস্তিন’
  • ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে আয় বেড়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, এপেক্সের 
  • গাজাই কি হবে ইসরায়েলের স্টালিনগ্রাদ?
  • নির্বাচনের বছর, কামালের জন্য চড়াই-উৎরাই পেরোনোর লড়াই
  • থাইল্যান্ডের তরুণ নেতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথ যে কারণে জটিল

উন্নয়নশীল দেশের রিজার্ভ যুদ্ধকালীন সময়ে ৩৭৯ বিলিয়ন ডলার কমেছে  

এসব দেশের আর্থিক নীতিনির্ধারকদের প্রতি সপ্তাহে প্রায় ২০০ কোটি ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে (আসলে- মুদ্রাবাজারে সরবরাহ করতে হচ্ছে) । অথচ সংকটকালেই সবচেয়ে দরকারি ফরেক্স মজুদ...
শ্রীনিবাসন শিভাবালান, কার্ল লেস্টার এম ইয়াপ, রুথ কার্সন; ব্লুমবার্গ
23 August, 2022, 06:20 pm
Last modified: 23 August, 2022, 06:39 pm
ছবি: ব্লুমবার্গ

মার্কিন ডলারের মান ক্রমে বাড়তে থাকায়, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থায়ন সক্ষমতায় বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। 

ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রার মান ধরে রাখার চেষ্টায়– এসব দেশের আর্থিক নীতিনির্ধারকদের প্রতি সপ্তাহে প্রায় ২০০ কোটি ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে (আসলে- মুদ্রাবাজারে সরবরাহ করতে হচ্ছে)। অথচ সংকটকালেই সবচেয়ে দরকারি ফরেক্স মজুদ—কিন্তু, গুরুতর অর্থনৈতিক সংকট থামানোর চেষ্টায় চলতি বছরে যা কমেছে ৩৭৯ বিলিয়ন ডলার। 

এসব প্রচেষ্টা ডলারের মানকে উপরের দিকে চালিত করা অনুঘটকগুলি কতোটা শক্তিশালী এবং উন্নয়নশীল দেশের জন্য বর্তমান সময় কতোটা দুর্দশার–তারই চিহ্ন। বৈদেশিক বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল এসব দেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতাও তাতে প্রকাশ পেয়েছে। আর্থিক কর্তৃপক্ষের আলোচিত চেষ্টাগুলিও তাদের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে পারছে না।  

এই অবস্থা, আফ্রিকার ঘানা থেকে শুরু করে দক্ষিণ আমেরিকার চিলি অথবা এশিয়ার পাকিস্তান সর্বত্র। উন্নয়শীল দেশগুলির মুদ্রার মান ডলারের বিপরীতে রেকর্ড নিম্ন অবস্থানে নামছে মুদ্রাবাজারে, যা হাওয়া দিচ্ছে মূল্যস্ফীতির আগুনকে।

মহামারির তাণ্ডবে এসব দেশের নিম্ন ও সীমিত আয়ের মানুষ দুর্ভোগের শিকার হয়েছিল; তারা সে ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই– ডলার সংকট নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে তাদের টুঁটি চেপে ধরেছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলা একের পর এক বিপর্যয়ে দিশেহারা আপামর জনতা– দেশগুলিতে দেখা যাচ্ছে জনরোষ ও বিক্ষোভ। 

চলতি বছর বিশ্বের ৩৬টি দেশের মুদ্রা অন্তত ১০ শতাংশ মূল্য হারিয়েছে মুদ্রাবাজারে। শ্রীলঙ্কান রুপি ও আর্জেন্টিনার পেসো-সহ ১০টি মুদ্রার ক্ষেত্রে তা হয়েছে ২০ শতাংশের বেশি।  

গত শতকের মাঝামাঝি সময়ে উদীয়মান বাজারের মহাসংকটের সাথে সব ধরনের মিল দেখা যাচ্ছে বর্তমান সংকটের। ওই সময়ে লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের ব্যর্থতা– তাদের মুদ্রার মানে ব্যাপক দরপতন ঘটায়। এক দশক পরে যা দেখা যায় এশিয়ার দেশগুলিতে।  

আপাতত, মুদ্রার মানে এত বড় ধসের অনুমান করছেন না বেশিরভাগ বিশ্লেষক। যদিও তারা উল্লেখ করেছেন, ডলারের মান বৃদ্ধির প্রধান চালক– আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ। মৌলিক নীতিনির্ধারণী সুদহার বৃদ্ধির মাধ্যমে স্থানীয় মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় ফেড। এখনও কর্তৃপক্ষটি এই লক্ষ্যপূরণে বড় সাফল্য পায়নি। তাই আরও কিছুকাল ফেড ডলারের উচ্চ মান ধরে রাখবে।  

এরমধ্যে নিজ লক্ষ্যপূরণে ফেড যদি সুদহার আরও বাড়ায়– তাহলে পুরোদমে মুদ্রা সংকটে পড়বে উন্নয়নশীল দেশগুলি। অধিকাংশ বাহ্যিক ঋণ বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধের বাধ্যবাধকতা থাকার–এর ফলে দেনা সংকটও তৈরি হবে। একের পর এক দেশের সরকার হতে পারে ঋণখেলাপি ও দেউলিয়াত্বের শিকার। 

সিডনি-ভিত্তিক স্যাক্সো ক্যাপিটাল মার্কেটস সংস্থার কৌশলবিদ জ্যাসিকা আমির বলেন, 'নিঃসন্দেহে উদীয়মান বাজারে আমরা একটি বড় সংকট দেখতে পাব। এরমধ্যেই দেশগুলি (মুদ্রা সংকটে) রয়েছে ভেঙ্গে পড়ার দ্বারপ্রান্তে। এই বাস্তবতায়, শক্তিশালী ডলার সব ধরনের অনিশ্চয়তার উৎস– পারতপক্ষে তা বেশি সত্য দুর্বল উদীয়মান বাজার অর্থনীতিগুলোর ক্ষেত্রে'। 

শক্তিশালী ডলারের কষাঘাত শুধু উদীয়মান দেশগুলির জন্যই দুর্ভাগ্য হয়নি– জাপান ও ইউরোপেরও তার ভুক্তভোগী। গত মাসে ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ডলারের বিপরীতে মান কমে ইউরোর। ১৯৯৮ সালের পর সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে চলে যায় ইয়েন। এতে এসব অঞ্চলের কোম্পানি ও ভোক্তারা যারা বিদেশ থেকে আসা পণ্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল–তাদের বাড়তি দাম দিতে হয়েছে। কিন্তু, এই পরিবর্তনে অস্তিত্ব হুমকিতে পড়ার মতো বিপদগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশের সরকারগুলি–যাদের ডলার-ভিত্তিক বৈদেশিক অর্থায়নের ওপর নির্ভর করতে হয়।  

উন্নয়নশীল দেশগুলির রিজার্ভে এ বছর শূন্যতা তৈরি হয়েছে, তা তাদের মোট রিজার্ভের ৬ শতাংশের কম বলে জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর তথ্য। ৬৫টি উন্নয়নশীল দেশের রিজার্ভের তথ্য এতে রয়েছে। কিন্তু, সমস্যাটা অন্যত্র। এই পরিস্থিতিকে নিবিড়ভাবে নজরে রাখছেন বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা। ২০১৫ সালে চীন আকস্মিকভাবে মুদ্রার অবমূল্যায়ন করার পর মুদ্রার মানে যে বড় অবনমন ঘটে, তারপর বর্তমানেই এটি সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ঘটছে। 

এবার রিজার্ভে সবচেয়ে বেশি শূন্যতা তৈরি হয়েছে– ঘানা, পাকিস্তান, মিশর, তুরস্ক ও বুলগেরিয়ায়। স্থানীয় মুদ্রার মান ধরে রাখতে এসব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংককেও সবচেয়ে বেশি ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে মুদ্রাবাজারে।   

ক্রমবর্ধমান বন্ডের সুদহার এবং ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ ২১৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা দুর্দশাকে আরও গভীরতর করবে। এই বাস্তবতায়, কোন মুদ্রা কতদূর মান হারাবে– তা নিয়েই কেবল মতভেদ রয়েছে বিশ্লেষকদের। কিন্তু, তা যে কমবেই- তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই কারো মনে। কিছু কিছু দেশের মুদ্রার ক্ষেত্রে তা খাড়া পতনের শিকার হবে বলে অনুমান করছে রেনেসাঁস ক্যাপিটাল ও এইচএসবিসি হোল্ডিংসের মতো বৃহৎ সংস্থা।  

ফিডেল্টি ইন্টারন্যাশনাল সংস্থার মুদ্রা ব্যবস্থাপক পল গ্রিয়ার বলেছেন, 'বৈশ্বিক তারল্য প্রবাহ কমার এই পরিবেশে, অর্থনৈতিক বিকাশের গতিও কমছে। তার সাথে চলছে মূল্যস্ফীতি ও শক্তিশালী ডলারের আঘাত। উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর সামষ্টিক অর্থনীতির জটিলতা এতে আরও বেশি মুদ্রা সংক্রান্ত দুর্দশার দিকে এগিয়ে যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। তাই আমরা সতর্ক থাকছি'। 


 

  • সূত্র: ব্লুমবার্গ 

Related Topics

টপ নিউজ

বিশ্লেষণ / ডলারের মূল্যবৃদ্ধি / উন্নয়নশীল দেশ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • পিটার হাসকে ‘হত্যার হুমকি’, ৮ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন  
  • বঙ্গবন্ধু টানেল: প্রথম মাসে আয় মাত্র ৪ কোটি ১১ লাখ টাকা
  • বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম নীতির অন্যতম লক্ষ্য হতে পারে, ওয়াশিংটন দূতাবাসের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি
  • আয়কর রিটার্ন জমার সময় দুই মাস বাড়ল
  • তিন দিনের ব্যবধানে সোনার দাম আবার বাড়ল
  • সরকারি সংস্থার জমি হস্তান্তর জটিলতায় চ্যালেঞ্জের মুখে ঢাকা বাইপাস সড়ক প্রকল্প

Related News

  • এডওয়ার্ড সাঈদ: ‘দ্য ফলস প্রফেট অব ফিলিস্তিন’
  • ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে আয় বেড়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, এপেক্সের 
  • গাজাই কি হবে ইসরায়েলের স্টালিনগ্রাদ?
  • নির্বাচনের বছর, কামালের জন্য চড়াই-উৎরাই পেরোনোর লড়াই
  • থাইল্যান্ডের তরুণ নেতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথ যে কারণে জটিল

Most Read

1
বাংলাদেশ

পিটার হাসকে ‘হত্যার হুমকি’, ৮ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন  

2
বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু টানেল: প্রথম মাসে আয় মাত্র ৪ কোটি ১১ লাখ টাকা

3
বাংলাদেশ

বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম নীতির অন্যতম লক্ষ্য হতে পারে, ওয়াশিংটন দূতাবাসের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি

4
অর্থনীতি

আয়কর রিটার্ন জমার সময় দুই মাস বাড়ল

5
বাংলাদেশ

তিন দিনের ব্যবধানে সোনার দাম আবার বাড়ল

6
বাংলাদেশ

সরকারি সংস্থার জমি হস্তান্তর জটিলতায় চ্যালেঞ্জের মুখে ঢাকা বাইপাস সড়ক প্রকল্প

EMAIL US
[email protected]
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2023
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - [email protected]

For advertisement- [email protected]