বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না: সারা

বিনোদন

টিবিএস ডেস্ক
28 January, 2022, 03:25 pm
Last modified: 28 January, 2022, 03:30 pm
"একই বাড়িতে দু’জন মানুষ, যারা একসঙ্গে সুখে নেই। তারপরে তাদের বাড়ি ভিন্ন হয়ে গেল, দু’জনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তাহলে সেই দু’জন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলব কেন?’’

"এক বাড়িতে দু'জন মানুষ একসঙ্গে সুখী হতে না পারলে, আলাদা বাড়িতে থেকে তারা যদি সুখী থাকেন তাহলে তাদের তাই করা উচিত," মুম্বাইয়ের এক সংবাদমাধ্যমকে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে এমনটাই বলেছেন সারা আলি খান।

১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সাইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংয়ের। একসময়ের তুমুল প্রেম গড়ায় প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে বিচ্ছেদ।

সারার কথায়, ''একই বাড়িতে দু'জন মানুষ, যারা একসঙ্গে সুখে নেই। তারপরে তাদের বাড়ি ভিন্ন হয়ে গেল, দু'জনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তাহলে সেই দু'জন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলব কেন?''

মায়ের সঙ্গে থাকেন সারা। বাবাকে যখন খুশি ফোন করলেই কাছে পেতে পারেন। দেখা করতে পারেন। তার সন্তান হিসেবে কোনও সমস্যা হয় না। বরং মাকে ১০ বছর হাসতে দেখেননি সারা। কিন্তু সাইফের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরেই বরং অমৃতা নাকি অনেক বেশি প্রাণোচ্ছ্বল, দাবি মেয়ে সারার।

সারার ৯ বছর বয়সে সাইফ-অমৃতা আলাদা হয়ে যান। তারপর থেকে সারা আর ইব্রাহিম অমৃতার সঙ্গেই থাকেন। সারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখেন। তার মতে " বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না। বরং বাবা-মা আলাদা থেকে খুশি হলে সন্তানের জীবনেও আনন্দ আসে।"  

  • সূত্র- আনন্দবাজার পত্রিকা 
     

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.