থেমে গেল লড়াই! ৫০ বছর বয়সেই চলে গেলেন মার্কিন ব়্যাপার-অভিনেতা ডিএমএক্স
বিনোদন
পাঁচদিন লাইফ সাপোর্টে থাকবার পর অবশেষে লড়াই থামালেন জনপ্রিয় মার্কিন ব়্যাপার তথা অভিনেতা ডিএমএক্স। হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকেই মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন তিনি, কিন্তু শেষরক্ষা হলো না।
বাংলাদেশি সময়ানুসারে শুক্রবার রাতে মৃত্যু হয় এই ব়্যাপারের। পরিবার সূত্রে খবর, ড্রাগের ওভারডোজের জেরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন ৫০ বছর বসয়ী এই তারকা।
ডিএমএক্সের মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন তার অগুনতি ভক্ত।
পরিবারের আনুষ্ঠানিক শোকবার্তায় বলা হয়েছে, 'আমরা সত্যিই মর্মাহত পরিবারের অন্যতম ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে। আর্ল সিমন্স হোয়াইট প্লেন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে কয়েকদিন যুদ্ধ করে মারা গেল।তবে ও কিন্তু একজন সত্যিকারের যোদ্ধা।'
ডিএমএক্সের প্রকৃত নাম আর্ল সিমন্স, কিন্তু নিজের মঞ্চনামেই বিশ্ববিখ্যাত তিনি। ১৯৯০-এর দশকের শেষ দিকে 'পার্টি আপ' ও 'গেট অ্যাট মি ডগ'র মতো চার্টবাস্টার গানের সঙ্গে র্যাপ দুনিয়ায় ঝড় তোলেন তিনি।
ডিএমএক্স এমন এক শিল্পী যার প্রথম পাঁচ অ্যালবাম টানা বিলবোর্ড চার্টে এক নম্বর স্থান দখল করেছিল। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায় তার প্রথম অ্যালবাম 'ইটস ডার্ক অ্যান্ড হেল ইজ হট'।
গানের জগতেই শুধু নয়, অভিনয়ের দুনিয়ারও পরিচিত নাম ডিএমএক্স। চল্লিশের বেশি হলিউড ছবিতে দেখা মিলেছে তার। 'ক্রেডল টু দ্য গ্রেভ', 'রোমিও মাস্ট ডাই' ও 'এক্সিট ওউন্ডস' তার ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত ছবি। এই শিল্পীর মৃত্যুতে ব়্যাপ সংগীতের দুনিয়ায় এক অধ্যায়ের শেষ হলো।
আরও পড়ুন:
হিপ-হপ আইকন ডিএমএক্স লাইফ সাপোর্টে
Comments
While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.