বাংলা সাহিত্যের একজন হোসেনউদ্দীন হোসেন

ইজেল

সফিয়ার রহমান
16 February, 2022, 03:20 pm
Last modified: 16 February, 2022, 03:21 pm

কলিম উদ্দিন-আছিরন নেছার ঘরে পরপর দুটো ছেলে সন্তান বেড়ে ওঠার আগেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিল। অনেক তাবিজ, কবচ, পীর-ফকির দেখিয়ে ঘর আলো করে ১৯৪১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আরও একটা ছেলে হলো। নাম রাখলেন হোসেনউদ্দীন হোসেন। দুই ছেলে হারিয়ে এটা তাদের তৃতীয় সন্তান। ভয়ে ভয়ে বড় আদরে তাকে মানুষ করছে। স্কুলে যাওয়ার বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে তবুও স্কুলে পাঠায় না। কারণ, আগের ছেলে দুটো এই বয়সে মারা গিয়েছিল। একদিন বাবা হোসেনউদ্দীন হোসেনকে নিয়ে স্থানীয় পল্লী মঙ্গল সমিতি প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি করে দিলেন। হোসেনউদ্দীন নিজের মতো স্কুলে যায়-আসে। নিজের মতো নিজে পড়াশোনা করে। পড়ার জন্য কোনো চাপ সৃষ্টি করে না। প্রাইমারি পেরিয়ে বাড়ির অদূরে উচ্চ ইংরেজি স্কুলে ভর্তি হলো। ফারসি বিষয়ে হোসেনউদ্দীন বেশ কাঁচা। বাবা কলিম উদ্দিন স্কুলের ফারসি শিক্ষক জনাব ওমর ফারুখ সাহেবকে অর্থের বিনিময়ে বাড়িতে এনে পড়ার ব্যবস্থা করলেন।

হোসেনউদ্দীন তার স্কুলে একটা দেয়ালপত্রিকা দেখেছে, সেখানে কয়েকটা কবিতা হাতে লিখে ঝুলিয়ে রেখেছে। হোসেনউদ্দীন কবিতাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ে আর ভাবে সেও লিখবে। কিন্তু সাহস হলো না কবিতা লিখে দেয়ালপত্রিকায় ঝুলাতে। বাড়ি ফিরে এসে নিজের হাতে একটা বোর্ড তৈরি করল। সেখানে কয়েকটা কবিতা লিখে বিভিন্ন বন্ধুদের নাম দিয়ে দেয়ালপত্রিকায় সেঁটে রাখল।

বিকেলবেলা ওমর ফারুক স্যার পড়াতে এলেন। দেওয়ালের দেওয়াল পত্রিকা দেখে বললেন, 'এ অপকর্ম কে করল?'

হোসেনউদ্দীনের মুখে কোনো কথা নেই। মাথা নিচু করে বসে রইল। ভয়ও পাচ্ছে।

ওমর ফারুক স্যার বললেন, এগুলো ঠিক না, পাপের কাজ।

হোসেনউদ্দীন ক্লাস সেভেনে পড়ে। আজ স্কুলে তেমন ক্লাস হচ্ছে না। অনেক স্যার ছুটি নিয়ে যশোরে গভর্নর নুরুল আমিন জনসভা করতে আসছেন, সেখানে যাচ্ছেন। হোসেনউদ্দীন এই অবসরে জনসভা নিয়ে একটা কবিতা ক্লাসরুমে বসে লিখল:

জনসভায় যাচ্ছে সবাই

নুরুল আামিনের ডাকে।                                                                                                                                            

ক্লাস তেমন হচ্ছে না আজ

ঐ হুড়োহুড়ির ফাঁকে।

হোসেনউদ্দীন কবিতা পড়ছে, ক্লাসের সবাই হইচই-মজা করছে। এমনি সময় ভবানী স্যার লাঠি নাচাতে নাচাতে ক্লাসে ঢুকল। সবাই চুপ। ভবানী স্যার চশমার ওপর দিয়ে তাকিয়ে বললেন, কিসের জন্যে এত হইচই হচ্ছে?

একজন জড়সড় হয়ে বলল, স্যার হোসেন একটা কবিতা লিখেছে তাই নিয়ে।

ভবানী স্যার হোসেনের দিকে তাকিয়ে মুখ গোল করে বললেন, 'হোসেন তুই কো-বি-তা লিখেছিস! তা বেশ। লেখাপড়া এবার উচ্ছন্নে যাবে।' 

এক কান দুই কান হতে হতে হোসেনের কবিতা লেখার খবর স্কুলের হেড স্যার জনাব আব্দুল বাকী মহাশয়ের কানে পৌঁছে গেল। একদিন ক্লাসে দপ্তরি এসে বলল, হোসেন! হেড স্যার ক্লাস শেষে তোকে দেখা করতে বলেছে।

হোসেনের বুক শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেল। কোন মহাবিপদ কপালে আছে, আল্লাই ভালো জানে। পা টিপে টিপে হেড স্যারের সামনে হাজির হলো।

হেড স্যার সরল গলায় বললেন, হোসেন, তুমি নাকি কবিতা লেখো?

হোসেন মুখ নিচু করে পাথরের মতো দাঁড়িয়ে আছে।

হেড স্যার বললেন, তোমার কবিতা কই দেখি?

হোসেন বলল, স্যার বাড়িতে খাতায় লেখা আছে।

যাও, এখনই খাতা নিয়ে এসো।

হোসেন এক দৌড়ে বাড়ি থেকে খাতা নিয়ে হেড স্যারের সামনে হাজির হলো। হেড স্যার কবিতা বোঝেন না। স্কুলের কালিপদ স্যার সাহিত্যমনা মানুষ, তাকে ডাকলেন। বললেন, কবিতাগুলো পড়ে দেখেন। কালিপদ স্যার চোখ বুলিয়ে মাথা নেড়ে বললেন এ ছেলের দ্বারা কবিতা হবে, তবে ছন্দ সম্পর্কে জ্ঞান দিতে হবে। আচ্ছা বাবা আজ তুমি সন্ধ্যার পর আমার বাড়িতে এসো।

সন্ধ্যায় হোসেনউদ্দীন কবিতার খাতা নিয়ে স্যারের বাড়িতে হাজির হলো, স্যার যত্ন নিয়ে কবিতার ছন্দ, পয়ার, চতুষ্পদ সম্পর্কে ধারণা দিলেন। হোসেনউদ্দীন নতুনভাবে লেখা শুরু করল। মনে মনে ভাবল, কবিতা শুধু লিখলেই তো হবে না, প্রকাশ করতে হবে। ঝিকরগাছা বাজারে কয়েকজন কলকাতা থেকে পত্রিকা আনিয়ে পড়েন। হোসেনউদ্দীন সেখানে বসে পত্রিকায় চোখ বোলায় আর পত্রিকার শেষে তাদের ঠিকানা সংগ্রহ করে। কলকাতার দৈনিক লোকসেবক পত্রিকার শিশুসাহিত্য পাতায় কবিতা পাঠাতে শুরু করল, সপ্তাহান্তে পত্রিকায় চোখ বোলায় আশা নিয়ে কিন্তু তার কবিতা নেই। আবারও পাঠায়, একদিন চোখ জ¦লজ¦ল করে উঠল। তার কবিতা ছাপা হয়েছে। আশপাশের সবাই দেখে আনন্দিত হলো, উৎসাহ দিল। লোকসেবকে কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৫৫ সালে, তবে সেই কবিতা কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। হোসেনউদ্দীনের মধ্যে পরিবর্তন এল। সাহিত্যই তার ধ্যানজ্ঞান হয়ে গেল। সাহিত্যের বিভিন্ন বই প্রচুর পড়াশোনা শুরু করে দিল।

হোসেনউদ্দীন জানতে পারল যশোর শহরে প্রতি রোববার সাহিত্য আসর বসে। সেখানে অনেক জ্ঞানীগুণি লোকের সমাগম হয়। হোসেনউদ্দীন এক রোববার ঝিকরগাছা থেকে ট্রেনে চড়ে যশোর শহরে গেল। অনেক খোঁজাখুজির পর গুরুদাস লেনে পেয়ে গেল। ভয়ে ভয়ে ঘরে উঁকি মারতেই রোববার সাহিত্য আসরের প্রতিষ্ঠাতা অবলাকান্ত মজুমদার রাসভারী গলায় বললেন, কে ওখানে ভেতরে আসুন। হোসেনউদ্দীন ভয়ে ভয়ে ভেতরে প্রবেশ করে বিস্তারিত বলে তার খাতা দেখাল। খাতায় চোখ বুলিয়ে অবলাকান্ত বাবু বললেন, বসো, একটু পরেই সবাই আসবে, তুমি ততক্ষণ অপেক্ষা করো। হোসেনউদ্দীনের ভয় ভেঙে গেল। প্রতি রোববার ট্রেনে চড়ে সাহিত্য আসরে চলে আসে। তার কবিতা পাঠের পর প্রশংসা পায়। তার সব থেকে ভাল লাগে ললিত মোহন বাবুর উপস্থাপনা এবং তার মেয়ে মঞ্জুশ্রীর অনুষ্ঠান শেষে মধুর কণ্ঠে গান পরিবেশন। রোববার সাহিত্য আসরে বিভিন্ন কবিদের জন্মদিন পালিত হয়। জীবিত কবিদের ওপর নানা রকম লেখা সংগ্রহ করে কবির ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কবি বা সাহিত্যিক সেগুলো পড়ে ভালো-মন্দ মন্তব্য করে পাঠিয়ে দেন। কবি কালিদাস রায়ের জন্মদিনে হোসেনউদ্দীন একটা কবিতা লিখে আসরে জমা দিল। সেই কবিতায় কবি কালিদাস রায় খুব প্রশংসা করেছিলেন।

নওয়াপাড়া থেকে জনাব নাসির উদ্দীন সম্পাদিত মাসিক মুকুল সাহিত্য পত্রিকা বের হয়। হোসেনউদ্দীন ঝিকরগাছা থেকে ট্রেনে চেপে নওয়াপাড়ায় গেল। নাসির সাহেবের সাথে দেখা করে কবিতার খাতা দেখালেন। নাসির সাহেব দুপুরে নওয়াপাড়া পীরবাড়ির তবারক খাওয়ালেন। তারপর ভৈরব নদ পার হয়ে তার বাড়িতে নিয়ে গেলেন। তার স্ত্রী আশরাফুন্নেছা মাতৃস্নেহ দিয়েছিলেন। রাতে খাওয়ার পর সাহিত্য নিয়ে অনেক আলোচনা করলেন। হোসেনউদ্দীনের মাসিক মুকুলে প্রথম 'বাগুটিয়ার বিল' কবিতাটি প্রকাশিত হয়।

যশোর থেকে আয়শা সরদার সম্পাদিত 'শতদল' সাহিত্য পত্রিকা বের করতেন। হোসেনউদ্দীনের শতদল পত্রিকায় 'বাতাসের লিপি' কবিতাটি প্রকাশিত হয়।

রোববার সাহিত্য আসর প্রতিবছর মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের জন্মবার্ষিকী ২৪ জানুয়ারী যশোরে এবং ২৫ জানুয়ারী সাগরদাঁড়িতে পালন করতেন। ওই অনুষ্ঠানে গোলাম মোস্তফা, জসিমউদ্দীন, মনোজ বসু, ধীরাজ ভট্টাচার্য্য আসতেন। তাদের সংস্পর্শে হোসেনউদ্দীন সাহিত্যে আরও নিবেদিত হয়ে যায়। জসিমউদ্দীন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলা একাডেমিতে লোকজ সাহিত্য সংগ্রহ করে পাঠাতেন। পুঁথিগত বিদ্যার প্রতি প্রায় বিমুখ হয়ে যায়। হোসেনউদ্দীন হোসেনের ম্যাট্রিক পরীক্ষা সামনে, এর মধ্যে স্কুলের হেড স্যারের সাথে হোসেনউদ্দীনের বাবার কোনো এক বিষয নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। বাবা বাড়ি এসে হোসেনউদ্দীনকে বলল, তোর আর ওই স্কুলে যাওয়ার দরকার নেই। হোসেনউদ্দীন যশোর সাহিত্য আসরের সহযোগিতায় ১৯৫৭ সালে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৫৯ সালে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে আইএ পাস করে আর লেখাপড়া করেননি।

আইএ পরীক্ষা দিয়ে হোসেনউদ্দীন সাড়ে তিন টাকা দিয়ে টিকিট কেটে ট্রেনে চেপে ঢাকায় গেলেন। ঢাকায় গিয়ে ফুলবাড়িয়া স্টেশনে নেমে ভালো লাগল না। কারণ, যান্ত্রিকতার যন্ত্রণা তার ধমনিতে নেই। তবুও এখানে-সেখানে কয়েক দিন থেকে অবশেষে যশোর বোর্ডিংয়ে থাকার ব্যবস্থা হলো। ঢাকায় আসার মূল কারণ সাহিত্যচর্চা। দৈনিক সংবাদের সম্পাদকীয় বিভাগে চাকরির দরখাস্ত করলেন। শহীদুল্লাহ কায়সার পরীক্ষা নিলেন। মাসিক বিয়াল্লিশ টাকা বেতনে চাকুরি হয়ে গেল। প্রায় তিন বছর এই চাকরি করেছিলেন। সিকান্দার আবু জাফরের 'সমকাল' পত্রিকায় হোসেনউদ্দীনের কবিতা ছাপা হতো। হোসেনউদ্দীন দৈনিক বাংলার সাহিত্য পাতায় কবিতা পাঠান কিন্তু ছাপানো হয় না। একদিন সাহিত্য সম্পাদক আহসান হাবিবের সাথে দেখা করলেন। আহসান হাবিব অফিসে জমা পড়া কবিতার স্তূপ থেকে খুঁজে তার কবিতা বের করে কবিতার ভুল ধরিয়ে দিলেন। এরপর বেশ কিছু কবিতা দৈনিক বাংলার সাহিত্য পাতায় প্রকাশিত হয়। 

বাবার আহ্বানে নাড়ির টানে হোসেনউদ্দীন বাড়ি ফিরে এলেন। ১৯৬৩ সালে হাসিনা আক্তারের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় হাসিনা আক্তারের বিয়ে হয়। ঝিকরগাছা গার্লস স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। হাসিনা আক্তার খুব করিৎকর্মা মহিলা। বাজারে গিয়ে বাজার করা থেকে শুরু করে সংসারের সমস্ত কাজ এক হাতে করতেন। হোসেনউদ্দীনের একটাই কাজ শুধু পড়া আর লেখা। ১৯৬৮ সালে যশোর থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক 'নতুন দেশ' পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন। লেখার হাত দিনে দিনে প্রসারিত হতে থাকে। এর মধ্যে ১৯৬৫ ও ১৯৭১ সালে যুদ্ধে অংশগ্রহণও করেন। জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাতের অভিজ্ঞা নিয়ে ১৯৭৪ সালে তার প্রথম বই 'যশোরাদ্যদেশ' প্রকাশিত হয়। স্রোতের ধারা শুরু হয়, একে একে বের হয় 'যশোর জেলার কিংবদন্তী' (দুই খণ্ড), 'অমৃত বৈদেশিক', 'ভলতেয়ার ফ্লোবেয়ার তলস্তয় ত্রয়ী উপন্যাস ও যুগমানুষ', 'ঐতিহ্য আধুনিকতা আহসান হাবীব', 'বাংলার বিদ্রোহ' (দুই খণ্ড), 'নষ্ট মানুষ', 'প্লাবন ও একজন', 'সাধুহাটির লোকজন', 'ইঁদুর ও মানুষেরা', 'মাইস এন্ড মেন' (ইঁদুর ও মানুষেরা'র ইংরেজি অনুবাদ) , 'সোনালী জলের কাঁকড়া',  'ফ্লাড এণ্ড এ নুহ' ( 'প্লাবন ও একজন'-এর ইংরেজি অনুবাদ), 'সমাজ সাহিত্য দর্শন', 'রণক্ষেত্রে সারাবেলা' (মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণা), 'লোকলোকোত্তর গাঁথা কিংবদন্তী', 'বিশ্ব মানব ভলতেয়ার', 'উত্তর পুরুষ', 'বনভুমি ও অন্যান্য গল্প', 'শেষ বিদায়ের আগে', 'হে আদি, হে বৃক্ষ', 'সাহিত্যের চিত্র বিচিত্র', 'মন মানুষের চালচিত্র', 'কালান্তরের রুপকথা' '১উনাশির শ্রেষ্ঠগল্প' (সম্পাদনা), মরাল সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক। 

দৈনিক বাংলা, সমকাল, ইত্তেফাক, জনকণ্ঠ, ভোরের কাগজ, যুগান্তর, আজকের কাগজ, নয়াদিগন্ত, সাপ্তাহিক বিচিত্রা, ভারত বিচিত্রা, শৈলি, নন্দন, ক্রান্তি, কোরক, চিহ্ন, উত্তরাধিকার পত্রিকায় নিয়মিত লিখেছেন। 

লেখালেখির প্রাপ্তিও কম না। চাঁদেরহাট পদক, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ পদক, বিজয় দিবস পদক, মাইকেল মধুসূদন একাডেমি পদক, কলকাতা বিধান নগর মেলা (সল্টলেক, কলকাতা) পদক, কণ্ঠশীলন পদক, গুণীজন সম্মাননা পদকসহ অনেক সম্মননা তিনি পেয়েছেন। 

কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১০ সালে বাংলা বিভাগে হোসেনউদ্দীন হোসেনের ইঁদুর ও মানুষেরা উপন্যাসটি এম এ ক্লাসে পাঠ্যসূচি করা হয়।

সারা জীবন সাহিত্য সাধনায় সুখ-দুঃখ সঙ্গী করে জীবনের ৮১ বছর পর অবশেষে প্রবন্ধ ও গবেষণায় বাংলা একাডেমি পুরস্কার-২০২১ পেলেন।


 

  • লেখক: সহকারী অধ্যাপক, যশোর

 

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.