এনভয় টেক্সটাইলের ৮৭ কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা
শতভাগ রপ্তানিমুখী ডেনিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৮.৭ কোটি অগ্রাধিকার শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি এর মাধ্যমে ৮৭ কোটি টাকা সংগ্রহের আশা করছে। এই অর্থের মাধ্যমে সুতা উৎপাদনের জন্য আসন্ন একটি প্রকল্প সম্প্রসারণ কর্মসূচিতে অর্থায়নের পাশাপাশি, কোম্পানিটি উচ্চমূল্যের ঋণের একটি অংশও পরিশোধ করবে।
শনিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় অগ্রাধিকার শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সিদ্ধান্তটি এখন সাধারণ সদস্য সভার অনুমোদন ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সম্মতির অপেক্ষায় রয়েছে।
অগ্রাধিকার শেয়ার হল লভ্যাংশসহ একটি কোম্পানির স্টকের শেয়ার, যা সাধারণ লভ্যাংশ জারি করার আগেই শেয়ারহোল্ডারদের দেওয়া হয়।
ইনভেস্টোপিডিয়া অনুসারে, কোনো কোম্পানি দেউলিয়া হয়ে গেলে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত স্টকহোল্ডাররা সাধারণ স্টকহোল্ডারদের আগে কোম্পানির সম্পদ থেকে অর্থ পেয়ে থাকেন।
এনভয় টেক্সটাইলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, অগ্রাধিকার শেয়ারগুলো পাঁচ বছরের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধারযোগ্য হবে।
এর অর্থ হল, শেয়ারগুলো ইক্যুইটি শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না; কেবল অগ্রাধিকার শেয়ার হিসেবে খালাস করা যাবে।
কোম্পানির প্রাইস সেন্সিটিভ ইনফরমেশন (পিএসআই) অনুযায়ী, শেয়ারগুলো মূল পরিমাণে সমান বার্ষিক কিস্তির মাধ্যমে খালাস করতে হবে, যা সাবস্ক্রিপশনের তারিখের প্রথম বছরান্ত থেকে শুরু হবে।
নির্ধারিত হারে অর্ধ-বার্ষিক ভিত্তিতে লভ্যাংশ প্রদান করা হবে। তবে, এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে বকেয়া হিসেবে।
এনভয় টেক্সটাইল ২০১২ সালে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়েছিল।
কোভিড-১৯ মহামারির ধাক্কা সত্ত্বেও, গত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে, এনভয় টেক্সটাইলের আয় আগের বছরের তুলনায় ৫.৯৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কিন্তু সেই বছরের বিলম্বিত করের বিধানে সমন্বয়ের কারণে এর নিট মুনাফা ৬৫.৪৩ শতাংশ কমেছে।
নিট মুনাফা হ্রাসের কারণে, কোম্পানিটি ২০২১ অর্থবছরে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে। উক্ত বছরের জন্য কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশও প্রদান করা হয়েছে।
এর আগে ২০২০ অর্থবছরে, প্রতিষ্ঠানটি ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছিল।
চলতি বছরের ৫ মে, এনভয় টেক্সটাইল ময়মনসিংহের ভালুকাস্থ কারখানা প্রাঙ্গণে একটি স্পিনিং প্রকল্প সম্প্রসারণ ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।
এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
শতভাগ রপ্তানিমুখী ডেনিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৮.৭ কোটি অগ্রাধিকার শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি এর মাধ্যমে ৮৭ কোটি টাকা সংগ্রহের আশা করছে। এই অর্থের মাধ্যমে সুতা উৎপাদনের জন্য আসন্ন একটি প্রকল্প সম্প্রসারণ কর্মসূচিতে অর্থায়নের পাশাপাশি, কোম্পানিটি উচ্চমূল্যের ঋণের একটি অংশও পরিশোধ করবে।
শনিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় অগ্রাধিকার শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সিদ্ধান্তটি এখন সাধারণ সদস্য সভার অনুমোদন ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সম্মতির অপেক্ষায় রয়েছে।
অগ্রাধিকার শেয়ার হল লভ্যাংশসহ একটি কোম্পানির স্টকের শেয়ার, যা সাধারণ লভ্যাংশ জারি করার আগেই শেয়ারহোল্ডারদের দেওয়া হয়।
ইনভেস্টোপিডিয়া অনুসারে, কোনো কোম্পানি দেউলিয়া হয়ে গেলে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত স্টকহোল্ডাররা সাধারণ স্টকহোল্ডারদের আগে কোম্পানির সম্পদ থেকে অর্থ পেয়ে থাকেন।
এনভয় টেক্সটাইলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, অগ্রাধিকার শেয়ারগুলো পাঁচ বছরের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধারযোগ্য হবে।
এর অর্থ হল, শেয়ারগুলো ইক্যুইটি শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না; কেবল অগ্রাধিকার শেয়ার হিসেবে খালাস করা যাবে।
কোম্পানির প্রাইস সেন্সিটিভ ইনফরমেশন (পিএসআই) অনুযায়ী, শেয়ারগুলো মূল পরিমাণে সমান বার্ষিক কিস্তির মাধ্যমে খালাস করতে হবে, যা সাবস্ক্রিপশনের তারিখের প্রথম বছরান্ত থেকে শুরু হবে।
নির্ধারিত হারে অর্ধ-বার্ষিক ভিত্তিতে লভ্যাংশ প্রদান করা হবে। তবে, এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে বকেয়া হিসেবে।
এনভয় টেক্সটাইল ২০১২ সালে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়েছিল।
কোভিড-১৯ মহামারির ধাক্কা সত্ত্বেও, গত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে, এনভয় টেক্সটাইলের আয় আগের বছরের তুলনায় ৫.৯৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কিন্তু সেই বছরের বিলম্বিত করের বিধানে সমন্বয়ের কারণে এর নিট মুনাফা ৬৫.৪৩ শতাংশ কমেছে।
নিট মুনাফা হ্রাসের কারণে, কোম্পানিটি ২০২১ অর্থবছরে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে। উক্ত বছরের জন্য কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশও প্রদান করা হয়েছে।
এর আগে ২০২০ অর্থবছরে, প্রতিষ্ঠানটি ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছিল।
চলতি বছরের ৫ মে, এনভয় টেক্সটাইল ময়মনসিংহের ভালুকাস্থ কারখানা প্রাঙ্গণে একটি স্পিনিং প্রকল্প সম্প্রসারণ ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা।