মুগ্ধর আগুনে বোলিংয়ে জয় দেখছে রংপুর
রংপুর বিভাগের পেসার মকিদুল ইসলাম মুগ্ধর আগুনে বোলিংয়ে ২২১ রানেই থেমে গিয়েছিল খুলনা বিভাগের ইনিংস। দারুণ বোলিংয়ে ৬ উইকেট তুলে নেন ডানহাতি এই পেসার। দ্বিতীয় ইনিংসেও মুগ্ধর আগুনে পুড়তে হলো জাতীয় লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের। এই ইনিংসেও ৬ উইকেট নিয়ে খুলনার দ্বিতীয় ইনিংস ২৫৯ রানে থামিয়ে দিয়েছেন মুগ্ধ।
রংপুর ক্রিকেট গার্ডেনে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকায় রংপুর বিভাগ ছোট লক্ষ্য পেয়েছে। দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচটি জিততে রংপুর বিভাগকে করতে হবে ১১৭ রান। ছোট লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে বিনা উইকেটে ১৬ রান তুলেছে রংপুর। জয়ের জন্য শেষ দিনে আরিফুল হকের দলের দরকার ১০১ রান।
কক্সবাজারের শহীদ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের দুই নম্বর মাঠে ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে ভালো অবস্থানে আছে সিলেট বিভাগ। দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৮৩ রান তুলে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে সিলেট। ইতোমধ্যে ২৭৩ রানের লিড পেয়ে গেছে দলটি।
সিলেটের স্পিনার রাহাদুল ফেরদৌসের দারুণ বোলিংয়ে ঢাকা বিভাগের প্রথম ইনিংস শেষ হয় ২৮০ রানে। শুভাগত হোম খেলেন ১১৪ রানের ইনিংস। ৭৫ রান খরচায় ৭টি উইকেট নেন রাহাতুল। প্রথম শ্রেণিতে বাঁহাতি এই স্পিনারের এটাই সেরা বোলিং। ইনিংসে তার আগের সেরা বোলিং ছিল ৪৮ রানে ৫ উইকেট।
দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে কক্সবাজারের শহীদ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের এক নম্বর মাঠে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি ঢাকা মেট্রোর ব্যাটসম্যানরা। দারুণ বোলিংয়ে প্রতিপক্ষকে অল্প রানে বেঁধে দলকে বড় লিড এনে দিয়েছেন চট্টগ্রামের তরুণ স্পিনার হাসান মুরাদ।
হাসান মুরাদের দারুণ বোলিংয়ে ২৬৭ রানেই গুটিয়ে গেছে ঢাকা মেট্রোর ইনিংস। ৫টি উইকেট তুলে নিয়ে মেট্রোকে দিকহারা করেছেন বিশ্বজয়ী যুব দলের এই সদস্যই। প্রথম ইনিংসেই ১৩৫ রানের লিড পায় চট্টগ্রাম। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমে ১ উইকেটে ৪৩ রান তুলেছে মুমিনুল হকের দল। তৃতীয় দিন শেষে ১৭৮ রানে এগিয়ে আছে চট্টগ্রাম।